অনেক দুর থেকে উখিয়ায় এসে সিরাত মাহফিল দ্বীনি মাহফিল সহ বার্ষিক সভার নামে আমাদের পড়তে দেয়া নিষ্পাপ শিশুদের দিয়ে চাদাঁ উঠাচ্ছে।নায়েবে রাসুল মহোদয়রা।
চাদাঁ উঠায় আর ঢাকাইয়া ভাড়াটি মৌলভী এনে লাখ টাকা ভাড়া দেয়।
এসব থামাবে কে? ইসলাম প্রচারের ইতিহাস বিকৃতি হচ্ছে

সিরাত মাহফিল,ওয়াজ মাহফিল উত্তম কাজ,করুন।

কিন্ত যা করছেন কমিটি সাহেবেরা তা অতিরিক্ত হচ্ছে বলে সচেতন ধর্মভীরু মুসলমানতু বটে,সচেতন অমুস -লিমদের ও প্রশ্ন আগের সিরাত মাহফিল ওয়াজ মাহফিলের নিয়ম ত এরকম ছিলনা।এসব ভাবতে হবে।

আমাদের উখিয়ার বেশ কিছু সিরাত কমিটিতে ইয়াবা ব্যবসায়ীরা রয়েছে,তারা সিরাত মাহফিল দিয়ে ব্যাপক চাদাঁ উঠায়,তারপর বেনামাজী খারাপ লোকদের বিশেষ অতিথি বানায়, তাদের টাকা দিয়ে ভূড়ি ভোজের আয়োজন করে,এলাকার মিডিয়াম শ্রেনীর মৌলভিরা বিশেষ অতিথি হওয়ার সুযোগ নাই।দুরে দাড়িয়ে বা বসে মাহফিলের বয়ান শুনে এলাকার অধিকাংশ মৌলভী।
নিজেদের রাসুল প্রেমিক বানায়,তারপর সারা বছর ইয়াবা ব্যবসা সহ খারাপ কাজে লিপ্ত থাকে,যে কারনে সিরাত মাহফিলে হেদায়ত হচ্ছেনা।
যেমন আমাদের হাজির পাড়া সিরাত ময়দান নামকরন হয়ে গেছে। সিরাত মাহফিলের বয়স সম্ভবত ২৪ বছর।
এই হাজির পাড়া এখন ইয়াবা পাড়া বললে ভূল হবেনা।কমিটিতে আছে ইয়াবা ব্যবসার সাথে জড়িত অনেকেই । বেশ কিছু ইয়াবা ব্যবসায়ীর টাকা তাদের হাতে।
অনেকের ভাই আত্মীয় স্বজন ইয়াবা ব্যবসায় জড়িত। এরপর ও সমাজ চলে এখন তাদের কথায়।এসব ইসলামে অনুমোদন আছে কিনা?

থাকলে আরও গতি বাড়ান,মাফ চাইলাম,আর যদি না থাকে তাইলে বলব শুদ্ধ পথে এসে সিরাত মাহফিল করেন,ওয়াজ মাহফিল করেন।
তবে গনহারে চাদাঁ বন্ধ করেন।মহল্লার মসজিদের ইমাম মোয়াজ্জেমের বেতন দিতে আমরা গড়িমসি করি,তাও অল্প বেতন,তাদের কদর না করে ৫০,৬০,৭০,৮০, হাজার টাকা দামধর করে অনেককে একলাখ টাকা ও দেন।
তা ইসলাম কি বলে,বাইরের মৌলভী বাদ দেন,এলাকার উঠতি বয়সের আলেমদের ওয়াজের প্রশিক্ষন দেন।

লিখাটি সাংবাদিক নূর মোহাম্মদ সিকদার এর ফেসবুক আইডি থেকে নেওয়া