ইউপি মেম্বার হোসাইন আহমদ বলেন, কমর আলী ও আলী আহমদ আমার ওপর মিথ্যা অভিযোগ করছেন। আমি তাদের ‘মৃতের’ বিষয়ে কিছুই জানি না। মৃত্যু সনদ দেওয়ার ক্ষমতা আমার নেই। এটা চেয়ারম্যান দিয়ে থাকেন।
এ ব্যাপারে গোবিন্দগঞ্জ–সৈদেরগাঁও ইউপির চেয়ারম্যান আখলাকুর রহমান বলেন, বিষয়টি নিয়ে উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে যোগাযোগ করেছি। তারা কোনো সঠিক উত্তর দিতে পারেননি। তবে এ কাজ যারা করেছেন তাদের শাস্তি দিতে হবে।
ছাতক উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ফয়েজুর রহমান বলেন, এটা ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার সময় হতে পারে। তখন আমি ছাতকে কর্মরত ছিলাম না। তাই এটা কে করেছেন, সেটা আমি জানি না। তবে যে দুজনের নাম বাদ পড়েছে, তারা আবার নাম অন্তর্ভুক্তির আবেদন করেছেন। এগুলো অনুমোদনের জন্য কমিশনে পাঠানো হয়েছে। নির্বাচনের আগে অনুমোদন হলে তারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন।
উল্লেখ্য, সুনামগঞ্জের ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলায় দ্বিতীয় ধাপে ১৯ ইউপিতে নির্বাচনে ভোটগ্রহণ আগামী ১১ নভেম্বর।
Leave a Reply